শেখ শফিউল বাসার
আজ রাতের চাঁদটা এতো বেশী
আলোকিত যে, জোস্নার আলোতে
দৈনিক কাগজের খবর গুলোও
সহসাই পড়া যায়। এটা আমার প্রিয় সখ,
তুমিতো জানে এমনি অনেক রাতে
গল্পের শিরোনামে কতটা সময়
অনন্য উদহরনের প্রতিটি বর্নের
শব্দ চয়নে আলাপ চারিতায়
প্রতিটি বর্ণনায় মিশে থাকতো
রুপালী চাদের উচ্ছল আলোকছটার
বর্নিল প্রকাশ।
চাঁদের আলোক পানে তাকিয়ে
মন হারিয়ে গোলো
স্মৃতির উদাসী দুপুরে,
ইচ্ছের দুয়ারে যুক্ত হলো আবেগী মনের
ভুল করে দেখা কোন স্বপ্ন।
তোমার বারান্দার বেলকুনিতে
পাশাপাশি দাড়িয়ে যদি কিছুটা সময়
দাড়িয়ে থাকতে পারতাম,
হয়তো চেনা, নয়তো অচেনা কোন
আকাবাকা পথ ধরে হেঁটে পাড়ি দিতাম
অনেকটা বহু দুরের পথ।
তোমার মিস্টি চুলের পাঁপড়ি সুবাসে
মনের বাতায়নে দাঁড় বেয়ে
যদি হারিয়ে যেতে পারতাম
তোমার সঙ্গতার উন্মুক্ত প্রান্তরে।
বাতাসের গন্ধ হতে মিস্টি সুভাষ এনে
ছরিয়ে দিতাম তোমার কেশে।
আজ রাতের গল্পটা তুমি জানো
কতোটা অসহায় এর মতো
উচ্ছল চাদের স্নিগ্ধা আলোতে
মনের ক্যানভাসে স্বপ্নের রংতুলিতে অাঁকি
তোমার মায়াময় মূখের হাসি।
কতোটা দিন তোমাকে দেখিনা
কন্ঠের ধ্বনীটাও শুনার ইচ্ছায়
প্রতিটি মুহুর্ত মনের প্রান্তরে
বেদনার ঝড় তোলে।
তুুমি কি তা বোঝ ?
তোমাকে একটি নয়ন দেখার প্রতিক্ষাটা
মনের হৃদয় পিঞ্জরে কতোটা গর্তের সৃস্টি করেছে
তুমি হয়তো তা অনুমান ও করতে পারবেনা।
আজ চাঁদের জোস্নার পানে তাকিয়ে
বারেবারে ভুল করে মনে পরছে তোমায়।
মনের তপ্ত বারুদে অগ্নিদহনে
পুড়ে কয়লা অন্তর বৃত্ত।
প্রতিটি দিন প্রতিটি মুহুর্ত
তোমার স্মৃতি গুলো বারেবারে
মনের মাঝে দোলা দেয়।
ইচ্ছে করে ছুটে যাই তোমার প্রান্তে
নয়তো মুঠোফোনে অনেকটা সময়
হৃদয়ের উজার কথা হাঁসির স্নিগ্ধতায়
হারিয়ে যাই কোন স্বর্গের দাঁড়ে।
অনেকদিন পরে কেন যেন বারংবার
খুব জানতে ইচ্ছে করে
ভুল করে তুমিকি আমায়
একটিবার ভাবো।
নাকি পুরোনো জিন্ন কাপরের স্তুপের মতো
মন থেকে ফেলে দিয়েছো ডাস্টবিনে।
মনের অাকাশে একটু একটু করে
বেদনার নিল কস্টগুলো পাথর চাপা দিয়ে
ইস্তব্ধ করে দিচ্ছে মনের চোখ,
একটু আকাশ পানে তাকিয়ে দেখো
আমার বেদনায় স্নিগ্ধ চাঁদটা
কেমন যেন বিরহ বেদনে
কিছুটা হলেও মলিন হলো।
আজ জোস্না রাতে
প্রতিটি মুহুর্ত চিলে কোঠায় মাথা ঠেকিয়ে
সারাটিরাত মনের হৃদ গহিনে
একটা ছবি আঁকবো,
সেই ছবির অববয়ে ফুটে উঠবে
মায়াময় হাসির কোন এক তোমারী ছবি।
আজ রাতের চাঁদটা এতো বেশী
আলোকিত যে, জোস্নার আলোতে
দৈনিক কাগজের খবর গুলোও
সহসাই পড়া যায়। এটা আমার প্রিয় সখ,
তুমিতো জানে এমনি অনেক রাতে
গল্পের শিরোনামে কতটা সময়
অনন্য উদহরনের প্রতিটি বর্নের
শব্দ চয়নে আলাপ চারিতায়
প্রতিটি বর্ণনায় মিশে থাকতো
রুপালী চাদের উচ্ছল আলোকছটার
বর্নিল প্রকাশ।
চাঁদের আলোক পানে তাকিয়ে
মন হারিয়ে গোলো
স্মৃতির উদাসী দুপুরে,
ইচ্ছের দুয়ারে যুক্ত হলো আবেগী মনের
ভুল করে দেখা কোন স্বপ্ন।
তোমার বারান্দার বেলকুনিতে
পাশাপাশি দাড়িয়ে যদি কিছুটা সময়
দাড়িয়ে থাকতে পারতাম,
হয়তো চেনা, নয়তো অচেনা কোন
আকাবাকা পথ ধরে হেঁটে পাড়ি দিতাম
অনেকটা বহু দুরের পথ।
তোমার মিস্টি চুলের পাঁপড়ি সুবাসে
মনের বাতায়নে দাঁড় বেয়ে
যদি হারিয়ে যেতে পারতাম
তোমার সঙ্গতার উন্মুক্ত প্রান্তরে।
বাতাসের গন্ধ হতে মিস্টি সুভাষ এনে
ছরিয়ে দিতাম তোমার কেশে।
আজ রাতের গল্পটা তুমি জানো
কতোটা অসহায় এর মতো
উচ্ছল চাদের স্নিগ্ধা আলোতে
মনের ক্যানভাসে স্বপ্নের রংতুলিতে অাঁকি
তোমার মায়াময় মূখের হাসি।
কতোটা দিন তোমাকে দেখিনা
কন্ঠের ধ্বনীটাও শুনার ইচ্ছায়
প্রতিটি মুহুর্ত মনের প্রান্তরে
বেদনার ঝড় তোলে।
তুুমি কি তা বোঝ ?
তোমাকে একটি নয়ন দেখার প্রতিক্ষাটা
মনের হৃদয় পিঞ্জরে কতোটা গর্তের সৃস্টি করেছে
তুমি হয়তো তা অনুমান ও করতে পারবেনা।
আজ চাঁদের জোস্নার পানে তাকিয়ে
বারেবারে ভুল করে মনে পরছে তোমায়।
মনের তপ্ত বারুদে অগ্নিদহনে
পুড়ে কয়লা অন্তর বৃত্ত।
প্রতিটি দিন প্রতিটি মুহুর্ত
তোমার স্মৃতি গুলো বারেবারে
মনের মাঝে দোলা দেয়।
ইচ্ছে করে ছুটে যাই তোমার প্রান্তে
নয়তো মুঠোফোনে অনেকটা সময়
হৃদয়ের উজার কথা হাঁসির স্নিগ্ধতায়
হারিয়ে যাই কোন স্বর্গের দাঁড়ে।
অনেকদিন পরে কেন যেন বারংবার
খুব জানতে ইচ্ছে করে
ভুল করে তুমিকি আমায়
একটিবার ভাবো।
নাকি পুরোনো জিন্ন কাপরের স্তুপের মতো
মন থেকে ফেলে দিয়েছো ডাস্টবিনে।
মনের অাকাশে একটু একটু করে
বেদনার নিল কস্টগুলো পাথর চাপা দিয়ে
ইস্তব্ধ করে দিচ্ছে মনের চোখ,
একটু আকাশ পানে তাকিয়ে দেখো
আমার বেদনায় স্নিগ্ধ চাঁদটা
কেমন যেন বিরহ বেদনে
কিছুটা হলেও মলিন হলো।
আজ জোস্না রাতে
প্রতিটি মুহুর্ত চিলে কোঠায় মাথা ঠেকিয়ে
সারাটিরাত মনের হৃদ গহিনে
একটা ছবি আঁকবো,
সেই ছবির অববয়ে ফুটে উঠবে
মায়াময় হাসির কোন এক তোমারী ছবি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন