শেখ শফিউল বাসার
সভ্যতার চাদর জড়িয়ে
বিবেকের দরজায় পেরেক পুড়ে
তুমি ছুটেছো অট্রালিকার স্বর্ন
দীঘল জোড়া অন্তিম পথে।
চোখের দৃস্টি, মনের মাঝে
কেবলি তোমার সুখছটা।
প্রিয়তমার নিল স্বপ্নের ভূবনে
ভালবাসার পালক জড়িয়ে
প্রাসাদের রাজ পুড়ে
গড়েছো অন্ত নিবাস।
প্রত্যাশার প্রতিটি সূতোয় সূতোয়
মনের মাধুরির আলিঙ্গন মিশিয়ে
গড়ে দিয়েছো স্বর্গবাস।
তার ভালবাসার মায়াজাল মাকড়াসার সূতোর মতো
আবৃত করছে তোমার বিবেক,
তাহার দৃস্টির প্রসারতা অন্তপুর
তুমি সাধ্যর পাজর ছিড়ে
গড়ে তোল পালঙ্ক।
আর পত্রিকার শিরোনামে ঝাঝালো করে ছাপা হয়
বৃদ্ধাশ্রমে তোমার মায়ের হাতের করুন চিঠি।
যার স্বপ্নের প্রতিটি পালকে পালকে
তোমাকে নিয়ে ভেবেছে প্রতিটি ক্ষন,
নিজ আসা, চাওয়া পাওয়া পায়ের ধূলোয় ঠেলে
সাজিয়ে দিয়েছে তোমার পৃথিবী।
প্রতিষ্ঠার উচ্চ আসনে তোমায় বসিয়ে
তার ঠিকানা আজ বৃদ্ধের চিলেকোঠার
অন্ধকার বৃদ্ধাশ্রম।
তোমার মস্ত ফ্লাটের এক কোনে হয়নী জায়গা,
মৃত্যুর লগ্ন প্রান্তে একটি নাকফুল যার সম্বল।
এখনো যে স্বপ্ন দেখে
নাকফুলের বিক্রিত টাকায়
হবে যার মাটি, কাফন।
সেই মায়ের চিঠি পড়ে কাদে হৃদয়
আমার মতো কতোকার,
তুমি যার রক্ত মাংশে এতটা মহান
তাকেই ছিড়ে ফেলে দিলে এতোদুরে
কোথায় তোমার বিবেক।
যে মা ভালবাসার পূর্ন পৃথিবী পায়ে ঠেলে
দেহ রক্ত কনিকার প্রতিটি বিন্দু বিন্দু
পরিশ্রমের ঘামের লোনা জল বানিয়ে
ক্ষয় করেছে নিজের দেহ,পৃথিবী।
রঙ্গিন মায়ার তপ্ত সোতে
সুখ ভেলা ভাসিয়ে, দেয়ালের চারকোনে
নিজের বিবেকের অন্তপূরে শেষ পেরেক পুড়ে
স্বর্গকে পায়ে ঠেলে
গড়ে নিলে তোমার পৃথিবী।
কোথায় তোমার বিবেক??।
সভ্যতার চাদর জড়িয়ে
বিবেকের দরজায় পেরেক পুড়ে
তুমি ছুটেছো অট্রালিকার স্বর্ন
দীঘল জোড়া অন্তিম পথে।
চোখের দৃস্টি, মনের মাঝে
কেবলি তোমার সুখছটা।
প্রিয়তমার নিল স্বপ্নের ভূবনে
ভালবাসার পালক জড়িয়ে
প্রাসাদের রাজ পুড়ে
গড়েছো অন্ত নিবাস।
প্রত্যাশার প্রতিটি সূতোয় সূতোয়
মনের মাধুরির আলিঙ্গন মিশিয়ে
গড়ে দিয়েছো স্বর্গবাস।
তার ভালবাসার মায়াজাল মাকড়াসার সূতোর মতো
আবৃত করছে তোমার বিবেক,
তাহার দৃস্টির প্রসারতা অন্তপুর
তুমি সাধ্যর পাজর ছিড়ে
গড়ে তোল পালঙ্ক।
আর পত্রিকার শিরোনামে ঝাঝালো করে ছাপা হয়
বৃদ্ধাশ্রমে তোমার মায়ের হাতের করুন চিঠি।
যার স্বপ্নের প্রতিটি পালকে পালকে
তোমাকে নিয়ে ভেবেছে প্রতিটি ক্ষন,
নিজ আসা, চাওয়া পাওয়া পায়ের ধূলোয় ঠেলে
সাজিয়ে দিয়েছে তোমার পৃথিবী।
প্রতিষ্ঠার উচ্চ আসনে তোমায় বসিয়ে
তার ঠিকানা আজ বৃদ্ধের চিলেকোঠার
অন্ধকার বৃদ্ধাশ্রম।
তোমার মস্ত ফ্লাটের এক কোনে হয়নী জায়গা,
মৃত্যুর লগ্ন প্রান্তে একটি নাকফুল যার সম্বল।
এখনো যে স্বপ্ন দেখে
নাকফুলের বিক্রিত টাকায়
হবে যার মাটি, কাফন।
সেই মায়ের চিঠি পড়ে কাদে হৃদয়
আমার মতো কতোকার,
তুমি যার রক্ত মাংশে এতটা মহান
তাকেই ছিড়ে ফেলে দিলে এতোদুরে
কোথায় তোমার বিবেক।
যে মা ভালবাসার পূর্ন পৃথিবী পায়ে ঠেলে
দেহ রক্ত কনিকার প্রতিটি বিন্দু বিন্দু
পরিশ্রমের ঘামের লোনা জল বানিয়ে
ক্ষয় করেছে নিজের দেহ,পৃথিবী।
রঙ্গিন মায়ার তপ্ত সোতে
সুখ ভেলা ভাসিয়ে, দেয়ালের চারকোনে
নিজের বিবেকের অন্তপূরে শেষ পেরেক পুড়ে
স্বর্গকে পায়ে ঠেলে
গড়ে নিলে তোমার পৃথিবী।
কোথায় তোমার বিবেক??।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন