শেখ শফিউল বাসার
এইতো কয়েকটা মিনিট পূর্বে
যখন বৃস্টি থেমে গিয়েছিল
পিজ ঢালা পথের বাঁকা
সরু সংযোগ প্রান্তে
কয়েকটা সেকেন্ডের জন্য
বাইক আর রিকসার ক্রসে
পর্দায় আবৃত কোন এক
চিরচেনা দুটি চোখের আলিঙ্গন
থমকে দিয়েছিল
সমস্ত মস্তিস্কের সকল চিন্তা।
ও তখনো মোবাইলের বাটন চাপে
মাথাটা নিচু করে, চোখ দুটো
মুঠোফোনের স্কিনে।
আজও ভুল হয়নী
অন্য কোন দিনের মতো
সালাম দিতে।
রিকসার চাকাটা আমাকে এড়িয়ে
যখন দু ফুট সামনে বাড়ালো
তখন এক দৃস্টি তাকি
জানতে চাইলো
আমিকি ভালো আছি।
সময়টা তখন কয়েক সেকেন্ড
থমকে যাওয়া আমার পৃথিবীর মতো
সময়ের হাত ঘড়িটা থেমে যায়নী।
ও চলে গেল........?
আমিও থামিনী!
একটু সামনে বাড়িয়ে
ব্রেকের উপরে চেপে ধরলাম,
থমকে দাড়ালাম আমি সহ,
ভেবে ছিলাম যদি ও থামে
যদি নেমে এসে সামনে দাড়ায়?
চাকার গতি থামনে একটু একটু করে
পাড়ী দিয়ে গেল আমার দৃস্টির বৃত্ত।
অপলক দৃস্টিতে তাকিয়ে
বুকের কোনে কিঞ্চিত
কস্টের একটা অগ্নিস্ফুলিঙ্গ
বুকে চেপে ফিরে এলাম
নিজ গন্তব্যের পথে,
ও চলে গেলো
একটিবার ও পিছন ফিরে তাকায়নী।
কতো দিন পরে
চিরচেনা চোখ দুটোর পলক
ফেলার পূবেই চলে গেল।
কিছুই বলার ছিলনা
অসহায় এর মতো
কিছুটা সময় তাকিয়ে
দুফোটা অশ্রু কখন যে
চোখের কোনে জমে গিয়েছিলো
টেরই পাইনী।
তারপর অশ্রুটুকু মুছে
ফিরে এলাম নিজ গন্তব্যে।
এইতো কয়েকটা মিনিট পূর্বে
যখন বৃস্টি থেমে গিয়েছিল
পিজ ঢালা পথের বাঁকা
সরু সংযোগ প্রান্তে
কয়েকটা সেকেন্ডের জন্য
বাইক আর রিকসার ক্রসে
পর্দায় আবৃত কোন এক
চিরচেনা দুটি চোখের আলিঙ্গন
থমকে দিয়েছিল
সমস্ত মস্তিস্কের সকল চিন্তা।
ও তখনো মোবাইলের বাটন চাপে
মাথাটা নিচু করে, চোখ দুটো
মুঠোফোনের স্কিনে।
আজও ভুল হয়নী
অন্য কোন দিনের মতো
সালাম দিতে।
রিকসার চাকাটা আমাকে এড়িয়ে
যখন দু ফুট সামনে বাড়ালো
তখন এক দৃস্টি তাকি
জানতে চাইলো
আমিকি ভালো আছি।
সময়টা তখন কয়েক সেকেন্ড
থমকে যাওয়া আমার পৃথিবীর মতো
সময়ের হাত ঘড়িটা থেমে যায়নী।
ও চলে গেল........?
আমিও থামিনী!
একটু সামনে বাড়িয়ে
ব্রেকের উপরে চেপে ধরলাম,
থমকে দাড়ালাম আমি সহ,
ভেবে ছিলাম যদি ও থামে
যদি নেমে এসে সামনে দাড়ায়?
চাকার গতি থামনে একটু একটু করে
পাড়ী দিয়ে গেল আমার দৃস্টির বৃত্ত।
অপলক দৃস্টিতে তাকিয়ে
বুকের কোনে কিঞ্চিত
কস্টের একটা অগ্নিস্ফুলিঙ্গ
বুকে চেপে ফিরে এলাম
নিজ গন্তব্যের পথে,
ও চলে গেলো
একটিবার ও পিছন ফিরে তাকায়নী।
কতো দিন পরে
চিরচেনা চোখ দুটোর পলক
ফেলার পূবেই চলে গেল।
কিছুই বলার ছিলনা
অসহায় এর মতো
কিছুটা সময় তাকিয়ে
দুফোটা অশ্রু কখন যে
চোখের কোনে জমে গিয়েছিলো
টেরই পাইনী।
তারপর অশ্রুটুকু মুছে
ফিরে এলাম নিজ গন্তব্যে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন