শেখ শফিউল বাসার
রাতের আঁধারের গল্পটা
এখনো তোমার অজানা ডায়রীর
অলিখিত পাতার সাদা পৃষ্ঠার মতো
যেখানে তোমার স্পর্শ
অচেনা পথের বাকে হেটে চলা
দৃস্টিহীন কোন এক পথিকের সমিকরন।
খালি চোখে কতটুকু আর দেখেছো
আকাশে উড়া পাখি দেখে
মনের আবেকটাকে শিতল করেছো,
কিন্তু উড়ে চলা পাখির ডানার ভাজের
কাব্যিক কৌশল দৃস্টির অগোচরে
থেকে গিয়েছে।
খালি চোখে কতটুকুই বা দেখা যায়।
মনের মাঝে বেদনার পাল তুলে
যে মাঝি জীবনের নৌকা বেয়ে নিয়ে যায়
তার অন্তর পোড়া কস্টের ধোয়া গুলো
হয়তো প্রকৃতির বুকে ভেষে বেড়ায়না,
ধরা পরেনা কোন রঞ্জন রির্পোটে,
তপ্ত বেদনার দাবানলে পুড়ে যাওয়া
নির্ঘুম রাত জাগা পাখির মতো,
বিদ্ধস্থ ডানায় ছটফটে কেঁদে মরে
তার খবরই বা কে রাখে।
যতনে পোষা অন্তর পাখির আত্ত্ব আকুতি
কার তরে নিরবে কেঁদে যায়,
সে কি তার খোজ রাখে,
নাকি সামান্য ভাবনায় তুচ্ছ তাচ্ছিল্যতায়
সাধারন গনিতের যোগফল ভেবে
সহজ সহস্তে করে সম্পাদন।
তুমি কি বলতে পারো কে কার জন্য কাঁদে,
যান্ত্রিক বাস্তবতার আলট্রা মর্ডান সময়ে
জনক,জননী বিয়োগে অনেকের চোখে
বিন্দু বির্সগ কোনে, এক ফোটা অশ্রু ঝরেনা,
সেখানে একটা মানুষ অদৃশ্য মায়ার বাঁধনে
রাতের পর রাত নির্ঘুম পেচার মতো
তোমারী জন্য কাঁদে।
এটাকে তুমি ব্যাকরনের কোন সূত্রে ফেলবে!
নিছক ছেলে খেলার বালির ঘড় ভেবে
এটকু জলেই যার অস্তিত্ব বিলীণ।
নাকি তাসের ঘড় ভেবে নিবে
সামান্য বাতাসেই যাবে ভেংগে।
তোমার জাগ্রত বিবেকের অন্তর দৃস্টি দিয়ে
কোন এক অবসর বিকেলে যদি
একটু সময় পাও তবে ভেবে দেখো,
এতোটা ভালো কেউ কি তোমায় বেসেছে।
ব্যাকরনের মারপ্যাচে হয়তো বাস্তবতার
সুক্ষ সমিকরনের পাতায় যুক্ত হতে পারে
অজান্তেই অনেক গুলো ভুল।
ভুল গুলো হয়তো পথ চলার বাকে
বাস্তবতার সামান্য বিচ্যুত ত্রুটি,
তারমানে এই নয় যে এটাই জীবনের গন্তব্য।
বিরোহী মনের অনেকটা গভিরে
বেদনার একটা পৃথিবী
অদৃশ্য ঘুনে একটু একটু করে
করছে অদৃশ্যে বিলীন।
সময়ের পথ বেয়ে একটা সময়
মিশে যাবো কোন ভিন্নলোকে
যেখানে কারো আত্ত্ব আকুতি
তোমার কর্নে প্রবেশ করবেনা,
যুক্ত হবেনা তোমার ভূবনে
এতটুকু বিন্দু মাত্র বিরক্তি।
রাতের আঁধারের গল্পটা
এখনো তোমার অজানা ডায়রীর
অলিখিত পাতার সাদা পৃষ্ঠার মতো
যেখানে তোমার স্পর্শ
অচেনা পথের বাকে হেটে চলা
দৃস্টিহীন কোন এক পথিকের সমিকরন।
খালি চোখে কতটুকু আর দেখেছো
আকাশে উড়া পাখি দেখে
মনের আবেকটাকে শিতল করেছো,
কিন্তু উড়ে চলা পাখির ডানার ভাজের
কাব্যিক কৌশল দৃস্টির অগোচরে
থেকে গিয়েছে।
খালি চোখে কতটুকুই বা দেখা যায়।
মনের মাঝে বেদনার পাল তুলে
যে মাঝি জীবনের নৌকা বেয়ে নিয়ে যায়
তার অন্তর পোড়া কস্টের ধোয়া গুলো
হয়তো প্রকৃতির বুকে ভেষে বেড়ায়না,
ধরা পরেনা কোন রঞ্জন রির্পোটে,
তপ্ত বেদনার দাবানলে পুড়ে যাওয়া
নির্ঘুম রাত জাগা পাখির মতো,
বিদ্ধস্থ ডানায় ছটফটে কেঁদে মরে
তার খবরই বা কে রাখে।
যতনে পোষা অন্তর পাখির আত্ত্ব আকুতি
কার তরে নিরবে কেঁদে যায়,
সে কি তার খোজ রাখে,
নাকি সামান্য ভাবনায় তুচ্ছ তাচ্ছিল্যতায়
সাধারন গনিতের যোগফল ভেবে
সহজ সহস্তে করে সম্পাদন।
তুমি কি বলতে পারো কে কার জন্য কাঁদে,
যান্ত্রিক বাস্তবতার আলট্রা মর্ডান সময়ে
জনক,জননী বিয়োগে অনেকের চোখে
বিন্দু বির্সগ কোনে, এক ফোটা অশ্রু ঝরেনা,
সেখানে একটা মানুষ অদৃশ্য মায়ার বাঁধনে
রাতের পর রাত নির্ঘুম পেচার মতো
তোমারী জন্য কাঁদে।
এটাকে তুমি ব্যাকরনের কোন সূত্রে ফেলবে!
নিছক ছেলে খেলার বালির ঘড় ভেবে
এটকু জলেই যার অস্তিত্ব বিলীণ।
নাকি তাসের ঘড় ভেবে নিবে
সামান্য বাতাসেই যাবে ভেংগে।
তোমার জাগ্রত বিবেকের অন্তর দৃস্টি দিয়ে
কোন এক অবসর বিকেলে যদি
একটু সময় পাও তবে ভেবে দেখো,
এতোটা ভালো কেউ কি তোমায় বেসেছে।
ব্যাকরনের মারপ্যাচে হয়তো বাস্তবতার
সুক্ষ সমিকরনের পাতায় যুক্ত হতে পারে
অজান্তেই অনেক গুলো ভুল।
ভুল গুলো হয়তো পথ চলার বাকে
বাস্তবতার সামান্য বিচ্যুত ত্রুটি,
তারমানে এই নয় যে এটাই জীবনের গন্তব্য।
বিরোহী মনের অনেকটা গভিরে
বেদনার একটা পৃথিবী
অদৃশ্য ঘুনে একটু একটু করে
করছে অদৃশ্যে বিলীন।
সময়ের পথ বেয়ে একটা সময়
মিশে যাবো কোন ভিন্নলোকে
যেখানে কারো আত্ত্ব আকুতি
তোমার কর্নে প্রবেশ করবেনা,
যুক্ত হবেনা তোমার ভূবনে
এতটুকু বিন্দু মাত্র বিরক্তি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন