শেখ শফিউল বাসার
তুমি তুমি করে বয়ে চলা জীবনের পথে
সমস্ত ত্রুটিবিচ্যুতি ধুয়ে মূছে
নিজেকে স্বচ্ছতার দুয়ারে দাড় করিয়েছি।
বন্ধু পরিজন হতে অনেকটাই দুরে সরে
নিস্কলঙ্ক থাকবো বলো সব ছেরে
একলা জীবনের পথে হেটেছি,
তুমি পাশে থাকবে বলে বিন্দু বির্সগ
ঝেড়ে ফেলে একাকী তোমার সমূখ সিমানায়
দু পা বাড়িয়ে ঠিকানা খুজেছি।
ভাগ্য যে আমার সহায় নয়
তিমির রাত্রির হাজারো অন্ধকারের নিলিমা
ঢেকে দিলো আমার জীবন।
অন্ধকারের নিল বেদনার বির্মূর্ত
দাবানল জালিয়ে দিলো সমস্ত কিছু।
তোমাকে পৃ্থিবী ভেবে চলা গন্তব্য
হারিয়ে গেলো নীল নিলিমায়,
তুমিও হারিয়ে গেলে মেঘের ভেলায়।
সাধ্যর সবটুকু দিয়ে খুজেছি তোমায়
আষাঢ়ের গল্পের শিরোনামে
হারিয়ে গেলে আমার সমস্ত সীমানা হতে।
অসহায় আরথীর মতো অগ্নি বেদনায় পুড়ে
ব্যক্তিত্বের সবটুকু তোমার পায়ে সর্মপন করে
কেঁদেছি, হাউমাউ করে কেঁদেছি।
অসহায় চিত্বে কতোটা সময় কেদেছি।
কিছুটা শান্তনার হিমচলে সান্তনার বানী দিয়ে
কোন অদৃশ্যে হারিয়ে গেলে।
ভিক্ষারীর মতো সঙ্গতার ভিক্ষা কামনা করেও
ব্যার্থ হয়ে বিবেকের দংশনে পুড়ে কয়লা সম হয়ে
অবশেষে থমকে গিয়েছি।
আধারের বুকে মুখ লুকিয়ে
অসহায় এর মতো বোবা কান্নায়
কতো রাত নির্ঘোম আকাশের পানে তাকিয়ে
মনের অগ্নি দাবানলে পুড়ে মরেছি।
তুমি পারতে করুনার একটু ছায়া দিয়ে
নূন্যতম সহানুভূতির প্রকাশ ঘটাতে।
আমি জানি এখনো অনেক সুর্দশন
তোমার সান্নিধ্য পাবার আসায়
চতুবৃত্তে বিচরন করে, তাদের যোগ্যতার সিমারেখায় আমার কানা কুড়িও নেই।
তোমারতো স্বচ্ছ একটা বিবেক আছে
নিরপেক্ষতার বিচার পরিমাপ করে দেখো
আমার মতো এতোটা ভালো কেউ কি বেসেছে,
যদি বেসে থাকে তবেে ব্যার্থতার সবটুকু মাথায় নিয়ে
অবনতমস্তকে ফিরে যাবো তোমার সিমানার প্রাচীরের বাহিরে।
ভেবে নেব কিছুই নেই আমার, সকল ব্যার্থতার সিমানা গুলো আমার চারপাশ ছুয়ে গেছে।
এক বুক উজার করে তোমায় ভালোবেসেছি,
কোন স্বাথের ঘোরে আবদ্ধ হয়ে নয়,
সমস্তটুকুই মন থেকেই ভালোবেসেছি।
শ্রস্টার কসম করে বলতে পারি
একজনমের সবটুকু প্রেম তোমার পায়ে
স্ব হস্তে সর্মপন করেছি, ভুল করে
মাথা রাখিনী কোন নিশিকন্নার বুকে।
নেইনী কোন অবৈধ সুখ এখানে সেখানে।
তবে কেন এতোটা আধারে বুকে
মুখ লুকিয়ে কাদে আমার অন্তর সত্বা।
যেই তোমাকে পৃ্থিবী ভেবে সব ছুরেছি
সেই তুমিও মেঘের আড়ালে লুকালে।
তোমার বন্ধু বান্ধব শুভাকাঙ্খী সকলের মাঝে
কেটে যায় তোমার সময়।
আমার হাজারো লোকের ভিড়ে নিঃসঙ্গতা
সমস্ত গন্তব্যে বেদনার ডালা
চারদিক হতে আগলে রাখে।
তোমাকে আমার পৃ্থিবী বলে জানি
তুমি সুখে থাকো, সুখে থাকো।
বয়ে চলা তোমার পথের বাকে
বুক পেতে বানিয়ে দিবো,
তোমার পথ চলার গালিচা।
দুজনার গন্তব্যে দুই প্রান্তে
একটু একটু করে হারিয়ে যাবো
নিল আকাশের কোন তারাদের মাঝে,
খুজে পাবেনা কোন সন্ধ্যা শুকতারায়।
দুর হতে ইশারায় বলবো
তুমি ভালো থেকো আমার পৃ্থিবী।
তুমি তুমি করে বয়ে চলা জীবনের পথে
সমস্ত ত্রুটিবিচ্যুতি ধুয়ে মূছে
নিজেকে স্বচ্ছতার দুয়ারে দাড় করিয়েছি।
বন্ধু পরিজন হতে অনেকটাই দুরে সরে
নিস্কলঙ্ক থাকবো বলো সব ছেরে
একলা জীবনের পথে হেটেছি,
তুমি পাশে থাকবে বলে বিন্দু বির্সগ
ঝেড়ে ফেলে একাকী তোমার সমূখ সিমানায়
দু পা বাড়িয়ে ঠিকানা খুজেছি।
ভাগ্য যে আমার সহায় নয়
তিমির রাত্রির হাজারো অন্ধকারের নিলিমা
ঢেকে দিলো আমার জীবন।
অন্ধকারের নিল বেদনার বির্মূর্ত
দাবানল জালিয়ে দিলো সমস্ত কিছু।
তোমাকে পৃ্থিবী ভেবে চলা গন্তব্য
হারিয়ে গেলো নীল নিলিমায়,
তুমিও হারিয়ে গেলে মেঘের ভেলায়।
সাধ্যর সবটুকু দিয়ে খুজেছি তোমায়
আষাঢ়ের গল্পের শিরোনামে
হারিয়ে গেলে আমার সমস্ত সীমানা হতে।
অসহায় আরথীর মতো অগ্নি বেদনায় পুড়ে
ব্যক্তিত্বের সবটুকু তোমার পায়ে সর্মপন করে
কেঁদেছি, হাউমাউ করে কেঁদেছি।
অসহায় চিত্বে কতোটা সময় কেদেছি।
কিছুটা শান্তনার হিমচলে সান্তনার বানী দিয়ে
কোন অদৃশ্যে হারিয়ে গেলে।
ভিক্ষারীর মতো সঙ্গতার ভিক্ষা কামনা করেও
ব্যার্থ হয়ে বিবেকের দংশনে পুড়ে কয়লা সম হয়ে
অবশেষে থমকে গিয়েছি।
আধারের বুকে মুখ লুকিয়ে
অসহায় এর মতো বোবা কান্নায়
কতো রাত নির্ঘোম আকাশের পানে তাকিয়ে
মনের অগ্নি দাবানলে পুড়ে মরেছি।
তুমি পারতে করুনার একটু ছায়া দিয়ে
নূন্যতম সহানুভূতির প্রকাশ ঘটাতে।
আমি জানি এখনো অনেক সুর্দশন
তোমার সান্নিধ্য পাবার আসায়
চতুবৃত্তে বিচরন করে, তাদের যোগ্যতার সিমারেখায় আমার কানা কুড়িও নেই।
তোমারতো স্বচ্ছ একটা বিবেক আছে
নিরপেক্ষতার বিচার পরিমাপ করে দেখো
আমার মতো এতোটা ভালো কেউ কি বেসেছে,
যদি বেসে থাকে তবেে ব্যার্থতার সবটুকু মাথায় নিয়ে
অবনতমস্তকে ফিরে যাবো তোমার সিমানার প্রাচীরের বাহিরে।
ভেবে নেব কিছুই নেই আমার, সকল ব্যার্থতার সিমানা গুলো আমার চারপাশ ছুয়ে গেছে।
এক বুক উজার করে তোমায় ভালোবেসেছি,
কোন স্বাথের ঘোরে আবদ্ধ হয়ে নয়,
সমস্তটুকুই মন থেকেই ভালোবেসেছি।
শ্রস্টার কসম করে বলতে পারি
একজনমের সবটুকু প্রেম তোমার পায়ে
স্ব হস্তে সর্মপন করেছি, ভুল করে
মাথা রাখিনী কোন নিশিকন্নার বুকে।
নেইনী কোন অবৈধ সুখ এখানে সেখানে।
তবে কেন এতোটা আধারে বুকে
মুখ লুকিয়ে কাদে আমার অন্তর সত্বা।
যেই তোমাকে পৃ্থিবী ভেবে সব ছুরেছি
সেই তুমিও মেঘের আড়ালে লুকালে।
তোমার বন্ধু বান্ধব শুভাকাঙ্খী সকলের মাঝে
কেটে যায় তোমার সময়।
আমার হাজারো লোকের ভিড়ে নিঃসঙ্গতা
সমস্ত গন্তব্যে বেদনার ডালা
চারদিক হতে আগলে রাখে।
তোমাকে আমার পৃ্থিবী বলে জানি
তুমি সুখে থাকো, সুখে থাকো।
বয়ে চলা তোমার পথের বাকে
বুক পেতে বানিয়ে দিবো,
তোমার পথ চলার গালিচা।
দুজনার গন্তব্যে দুই প্রান্তে
একটু একটু করে হারিয়ে যাবো
নিল আকাশের কোন তারাদের মাঝে,
খুজে পাবেনা কোন সন্ধ্যা শুকতারায়।
দুর হতে ইশারায় বলবো
তুমি ভালো থেকো আমার পৃ্থিবী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন