শেখ শফিউল বাসার
আমার মনের ক্ষুদ্র প্রান্তরে
কারুকার্যময় অংকিত কোন এক
ছবির প্রতিচ্ছবি সারাটি সময়
অন্তরের তপ্ত রোদনে
মায়াময়তায় উচ্ছলিত রুপ হয়ে
মনের ক্যানভাসে
একটু একটু করে সাজিয়েছে
একটি পৃথিবী।
দিবা রাত্রী ছুটে চলা পথের বাকে
অামানিশা অন্ধকারে
বয়ে চলা গন্তব্যেহীন
অদৃশ্য কষ্টের বনে
যেখানে বেদনারা খেলা করে।
বেদনার ছায়া গুলো নীল
বির্বন প্রকৃতির ধূসর পালক হয়ে
উরে যায় রুদ্ধতার রুক্ষ তটে।
স্বপ্নের বীজতলায় পসরা সাজানো
অঙ্কুরিত অংকুর গুলো
প্রকৃতির বৈরিতায় হারায়
অস্তিত্বের সবটুকুই।
মনের করিডোরে জমে থাকা
রুপালী রাতের জোস্না গুলো
বেদনার নিল মেঘের ভেলায়
উড়ে যায় অদৃশ্য বাতায়নে।
জীবনের গন্তব্যটা
অদৃশ্য সূতোয়
কারো নাটাইয়ে বাধা।
আমার মনের ক্ষুদ্র প্রান্তরে
কারুকার্যময় অংকিত কোন এক
ছবির প্রতিচ্ছবি সারাটি সময়
অন্তরের তপ্ত রোদনে
মায়াময়তায় উচ্ছলিত রুপ হয়ে
মনের ক্যানভাসে
একটু একটু করে সাজিয়েছে
একটি পৃথিবী।
দিবা রাত্রী ছুটে চলা পথের বাকে
অামানিশা অন্ধকারে
বয়ে চলা গন্তব্যেহীন
অদৃশ্য কষ্টের বনে
যেখানে বেদনারা খেলা করে।
বেদনার ছায়া গুলো নীল
বির্বন প্রকৃতির ধূসর পালক হয়ে
উরে যায় রুদ্ধতার রুক্ষ তটে।
স্বপ্নের বীজতলায় পসরা সাজানো
অঙ্কুরিত অংকুর গুলো
প্রকৃতির বৈরিতায় হারায়
অস্তিত্বের সবটুকুই।
মনের করিডোরে জমে থাকা
রুপালী রাতের জোস্না গুলো
বেদনার নিল মেঘের ভেলায়
উড়ে যায় অদৃশ্য বাতায়নে।
জীবনের গন্তব্যটা
অদৃশ্য সূতোয়
কারো নাটাইয়ে বাধা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন